1. sm.khakon@gmail.com : admin :
  2. rayhansumon2019@gmail.com : rayhan sumon : rayhan sumon
শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৫ অপরাহ্ন

বাজেটের দোহাই দিয়ে বেড়েছে সব ধরণের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম

বিশেষ প্রতিনিধি
  • শনিবার, ৮ জুন, ২০২৪
  • ৬৭ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জসহ উপজেলার হাটবাাজরগুলোতে শাক-সবজিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকার পরেও দাম বেড়েছে হু-হু করে। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে এসব। ফলে নিম্ন আয়ের মানুষেরা পড়ছেন বিপাকে। প্রস্তাবিত বাজেটে বিপুলসংখ্যক পণ্যের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা তার মধ্যে বেশ কিছু পণ্যের দাম আগে ভাগেই বাড়িয়ে দিয়েছেন।

আমদানি করা বেশ কিছু খাদ্যপণ্যের দাম এরই মধ্যে বেড়ে গেছে। সিন্ডিকেটের কালো থাবায় নিত্যপণ্যের বাড়তি দামের কারণে কষ্টে আছে সাধারণ মানুষ। গত বৃহস্পতিবার জেলাসহ কয়েকটি উপজেলার বাজার ঘুরে শাক-সবজিসহ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার বিষয়টি চোখে পড়েছে।

হবিগঞ্জের চৌধুরী, শায়েস্তানগর, বানিয়াচংয়ের নতুনবাজার, বড়বাজার ও আদর্শবাজার ঘুরে দেখা গেছে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে ১৫০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ ২শ ৯০ টাকা থেকে ৩০০শ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ৫০ টাকা কেজি বেগুন ৬০ থেকে ৭০টাকা কেজি, ৭০ টাকা কেজির টমেটো ৮০ থেকে ৮৫ টাকা, ৫০ টাকা কেজি আলু ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ৪৫ টাকা কেজির পটল ৬৫ থেকে ৭০ টাকা, ৫০ টাকা কেজির করলা ১শ থেকে ১২০ টাকা, ৪০ টাকা কেজির শসা ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, ৪০ টাকা কেজির বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ৪০টাকা কেজির ফুলকপি ৭০ থেকে ৭৫ টাকা, ৭০ টাকা কেজির মুকি ১২০ থেকে ১৮০ টাকা, ২০ টাকা কেজির লাল শাক ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ৩০ টাকা কেজির ঢুঁগি শাক ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ৫ টাকা পিচ লেবু বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ১০ টাকা, বাংলা লাউ সাইজ ভেদে ৫০ থেকে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ৫০ টাকা কেজির গাজর ৮৫ থেকে ১০০টাকা, ধনিয়া পাতা কেজি ১৯০ থেকে ২শ টাকায়, প্রতি হালি হাঁসের ডিম ৬৫ থেকে ৭০ টাকা আর লাল মোরগের ডিম ৬০টাকা থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য প্রতিটি সবজির দাম ১০ থেকে ২০ টাকা কেজি বেড়েছে। প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৬০টাকা কেজি দরে।

তবে বিভিন্ন বাজার ও পণ্যের মানভেদে দাম প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ১০টাকা পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে। এদিকে পেঁয়াজের দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে আসেনি। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা থেকে ৯০টাকা কেজিতে। প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনের এক সপ্তাহ আগে থেকেই বাজারে কয়েকটি ব্র্যান্ডের সিগারেটের দাম প্রতি শলাকায় ১-২ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে। ফলে ধূমপায়ীদের এখন থেকেই সিগারেট কিনতে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

বিভিন্ন খুচরা দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি শলাকা বেনসন সিগারেট দাম বেড়ে ১৮ টাকা হয়েছে। আগে প্রতি শলাকা বেনসন সিগারেটের দাম ছিল ১৬ টাকা। আর গোল্ডলিফ এক টাকা বেড়ে ১৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একইভাবে অন্যান্য সিগারেটের দামও বেড়ে বিক্রি হচ্ছে। সবজি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এখনো পাইকারি বাজারে সবজি পর্যাপ্ত উঠছে না। অল্প পরিমানে সবজি উঠছে। এতে পাইকারি ক্রেতাদের চাহিদা মিটছে না। ব্যবসায়ী আব্দুল আওয়াল জানান, বাজারে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ নেই। এ কারণে বাজারে সবজির দাম বেড়েছে।

এদিকে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ভরা মৌসুমেও চাউলের দামে বেড়েছে কেজি প্রতি ৮টাকা থেকে ১৫ টাকা। চাউল ব্যবসায়ী শরীফ উল্লাহ জানান, মোটা চাউলের দাম বেড়েছে। তাই বেশি দামে কিনে বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। তিনি আরো জানান, এ পর্যন্ত মোটা ও সরু চাউল পাওয়া যেত কেজি প্রতি ৩৫ টাকায়, কিন্তু এখন ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে চাউলের দাম কেনো বাড়ছে তা জানেন না বলে জানিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী। অন্যদিকে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগীর দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২০ থেকে ২৫টাকা। কয়েকদিন আগেও এক কেজি ব্রয়লার বিক্রি হয়েছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়। আর এখন বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা থেকে ২০০টাকা কেজি দরে।

বেবি স্ট্যান্ডের মুরগী ব্যবসায়ী যুবরাজ মিয়া জানান, মুরগীর খাবারের দাম বাড়ায় খামারিরা দাম বাড়িয়েছেন। শিক্ষক সেলিম আহমেদ জানান, বাজারে পর্যাপ্ত সবজির সরবরাহ থাকার পরেও দাম বেশি রাখাটা মোটেই কাম্য নয়। সেই হিসেবে সব সবজির দাম কমার কথা। কিন্তু বাজারে এসে দেখি সবকিছুর দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ,কার্যকরী বাজার তদারকি ব্যবস্থা না থাকায় হঠাৎ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে।

এতে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী লাভবান হলেও বেকায়দায় পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। তারা আরো জানান, এখন তো সবজির দাম কমার কথা। কিন্তু বাড়ছে। এগুলো তো আর বললে কিছু হয় না। দাম যতই থাকুক কিনতে হয়, কী আর করার। জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক দেবানন্দ সিনহার সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তার ব্যবহৃত নাম্বারে ফোন দিলেও ব্যস্ত থাকায় সম্ভব হয়নি।

জানা গেছে এবারের বাজেটে সাধারণ মানুষের ওপর করের বোঝা বাড়ছে। প্রতিদিনের জীবনযাপনে ব্যবহৃত হয় এ রকম নানা পণ্য ও সেবার ওপর বাড়তি কর আসছে। মানুষের জীবনধারণ যখন ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে, তখন স্বস্তি দেওয়ার জন্য সাধারণত করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হয়। কিন্তু এবার তাও বাড়ছে না।

এমনকি নতুন বাজেটে মুঠোফোনের রিচার্জের ওপ শুল্ক বাড়তে পারে। ফলে ফোনে কহবিগঞ্জসহ উপজেলার হাটবাাজরগুলোতে শাক-সবজিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকার পরেও দাম বেড়েছে হু-হু করে। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে এসব। ফলে নিম্ন আয়ের মানুষেরা পড়ছেন বিপাকে। প্রস্তাবিত বাজেটে বিপুলসংখ্যক পণ্যের ওপর শুল্ক ও ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা তার মধ্যে বেশ কিছু পণ্যের দাম আগে ভাগেই বাড়িয়ে দিয়েছেন।

আমদানি করা বেশ কিছু খাদ্যপণ্যের দাম এরই মধ্যে বেড়ে গেছে। সিন্ডিকেটের কালো থাবায় নিত্যপণ্যের বাড়তি দামের কারণে কষ্টে আছে সাধারণ মানুষ। গত বৃহস্পতিবার জেলাসহ কয়েকটি উপজেলার বাজার ঘুরে শাক-সবজিসহ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার বিষয়টি চোখে পড়েছে।

হবিগঞ্জের চৌধুরী, শায়েস্তানগর, বানিয়াচংয়ের নতুনবাজার, বড়বাজার ও আদর্শবাজার ঘুরে দেখা গেছে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে ১৫০ টাকা কেজি কাঁচা মরিচ ২শ ৯০ টাকা থেকে ৩০০শ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ৫০ টাকা কেজি বেগুন ৬০ থেকে ৭০টাকা কেজি, ৭০ টাকা কেজির টমেটো ৮০ থেকে ৮৫ টাকা, ৫০ টাকা কেজি আলু ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ৪৫ টাকা কেজির পটল ৬৫ থেকে ৭০ টাকা, ৫০ টাকা কেজির করলা ১শ থেকে ১২০ টাকা, ৪০ টাকা কেজির শসা ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, ৪০ টাকা কেজির বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ৪০টাকা কেজির ফুলকপি ৭০ থেকে ৭৫ টাকা, ৭০ টাকা কেজির মুকি ১২০ থেকে ১৮০ টাকা, ২০ টাকা কেজির লাল শাক ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ৩০ টাকা কেজির ঢুঁগি শাক ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ৫ টাকা পিচ লেবু বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ১০ টাকা, বাংলা লাউ সাইজ ভেদে ৫০ থেকে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ৫০ টাকা কেজির গাজর ৮৫ থেকে ১০০টাকা, ধনিয়া পাতা কেজি ১৯০ থেকে ২শ টাকায়, প্রতি হালি হাঁসের ডিম ৬৫ থেকে ৭০ টাকা আর লাল মোরগের ডিম ৬০টাকা থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য প্রতিটি সবজির দাম ১০ থেকে ২০ টাকা কেজি বেড়েছে। প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৬০টাকা কেজি দরে।

তবে বিভিন্ন বাজার ও পণ্যের মানভেদে দাম প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ১০টাকা পার্থক্য লক্ষ্য করা গেছে। এদিকে পেঁয়াজের দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে আসেনি। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা থেকে ৯০টাকা কেজিতে। প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনের এক সপ্তাহ আগে থেকেই বাজারে কয়েকটি ব্র্যান্ডের সিগারেটের দাম প্রতি শলাকায় ১-২ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে। ফলে ধূমপায়ীদের এখন থেকেই সিগারেট কিনতে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

বিভিন্ন খুচরা দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি শলাকা বেনসন সিগারেট দাম বেড়ে ১৮ টাকা হয়েছে। আগে প্রতি শলাকা বেনসন সিগারেটের দাম ছিল ১৬ টাকা। আর গোল্ডলিফ এক টাকা বেড়ে ১৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একইভাবে অন্যান্য সিগারেটের দামও বেড়ে বিক্রি হচ্ছে। সবজি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এখনো পাইকারি বাজারে সবজি পর্যাপ্ত উঠছে না। অল্প পরিমানে সবজি উঠছে। এতে পাইকারি ক্রেতাদের চাহিদা মিটছে না। ব্যবসায়ী আব্দুল আওয়াল জানান, বাজারে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ নেই। এ কারণে বাজারে সবজির দাম বেড়েছে।

এদিকে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ভরা মৌসুমেও চাউলের দামে বেড়েছে কেজি প্রতি ৮টাকা থেকে ১৫ টাকা। চাউল ব্যবসায়ী শরীফ উল্লাহ জানান, মোটা চাউলের দাম বেড়েছে। তাই বেশি দামে কিনে বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। তিনি আরো জানান, এ পর্যন্ত মোটা ও সরু চাউল পাওয়া যেত কেজি প্রতি ৩৫ টাকায়, কিন্তু এখন ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে চাউলের দাম কেনো বাড়ছে তা জানেন না বলে জানিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী। অন্যদিকে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগীর দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২০ থেকে ২৫টাকা। কয়েকদিন আগেও এক কেজি ব্রয়লার বিক্রি হয়েছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়। আর এখন বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা থেকে ২০০টাকা কেজি দরে।

বেবি স্ট্যান্ডের মুরগী ব্যবসায়ী যুবরাজ মিয়া জানান, মুরগীর খাবারের দাম বাড়ায় খামারিরা দাম বাড়িয়েছেন। শিক্ষক সেলিম আহমেদ জানান, বাজারে পর্যাপ্ত সবজির সরবরাহ থাকার পরেও দাম বেশি রাখাটা মোটেই কাম্য নয়। সেই হিসেবে সব সবজির দাম কমার কথা। কিন্তু বাজারে এসে দেখি সবকিছুর দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ,কার্যকরী বাজার তদারকি ব্যবস্থা না থাকায় হঠাৎ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে।

এতে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী লাভবান হলেও বেকায়দায় পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। তারা আরো জানান, এখন তো সবজির দাম কমার কথা। কিন্তু বাড়ছে। এগুলো তো আর বললে কিছু হয় না। দাম যতই থাকুক কিনতে হয়, কী আর করার। জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক দেবানন্দ সিনহার সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তার ব্যবহৃত নাম্বারে ফোন দিলেও ব্যস্ত থাকায় সম্ভব হয়নি।

জানা গেছে এবারের বাজেটে সাধারণ মানুষের ওপর করের বোঝা বাড়ছে। প্রতিদিনের জীবনযাপনে ব্যবহৃত হয় এ রকম নানা পণ্য ও সেবার ওপর বাড়তি কর আসছে। মানুষের জীবনধারণ যখন ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে, তখন স্বস্তি দেওয়ার জন্য সাধারণত করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হয়। কিন্তু এবার তাও বাড়ছে না।

এমনকি নতুন বাজেটে মুঠোফোনের রিচার্জের ওপ শুল্ক বাড়তে পারে। ফলে ফোনে কথা বলতে গিয়ে মানুষকে আগের চেয়ে বেশি অর্থ খরচ করতে হবে। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (৬জুন) ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করা হয়। বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদ ভবনে ‘সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অঙ্গীকার’ শীর্ষক প্রস্তাবিত এই বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। গিয়ে মানুষকে আগের চেয়ে বেশি অর্থ খরচ করতে হবে। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (৬জুন) ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করা হয়। বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদ ভবনে ‘সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অঙ্গীকার’ শীর্ষক প্রস্তাবিত এই বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

সামাজিক মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
বানিয়াচং মিরর  © ২০২৩, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।
Developer By Zorex Zira

Designed by: Sylhet Host BD