যেখানে যান সেখানে শুধু আনারস মার্কার জয়ধ্বনি। সালাম, কুশল বিনিময়ে ভোটারদের জাগিয়ে তুলেছেন বানিয়াচং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন খান। শুধু আশার বাণীতে সীমাবদ্ধ নয়, আনারস মার্কাকে নির্বাচিত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করছেন ভোটাররা। অসাধারণ নির্বাচনী কৌশল আকৃষ্ট করছে ভোটারদের। যেখানে যাচ্ছেন প্রচুর সাড়া মিলছে আনারস প্রতীকের। তার সাথে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিচ্ছেন শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ সব শ্রেণী-পেশার মানুষ।

সকাল থেকে রাত পর্যন্ত, বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী ইকবাল হোসেন খান। এলাকার স্বতঃস্ফূর্ত জনতাকে সঙ্গে নিয়ে চলমান গণসংযোগ দৃষ্টি কাড়ছে ভোটার থেকে শুরু করে সর্বস্তরের জনগণের।

উপজেলাজুড়ে নির্বাচনী মাঠে আনারস প্রতীকের গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। তৃণমূল থেকে উঠে আসা একজন সফল রাজনীতিবিদ ইকবাল হোসেন খান। দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে গ্রহনযোগ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।

উপজেলা নির্বাচনে ব্যক্তি ইমেজে যোগ্য প্রার্থী তিনি। একজন সফল ছাত্রনেতা থেকে একজন জনপ্রিয় জননেতা হিসেবে বানিয়াচং এর রাজনীতিতে আলাদা একটা জায়গা দখল করে নিয়েছেন তিনি। শুধু মাঠে ময়দানেই নয় প্রযুক্তির কল্যাণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ইউটিউবসহ নানা মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ইকবাল হোসেন খানের আনারস প্রতীকের প্রচার-প্রচারণা। ১৮৬ বর্গমাইলের বানিয়াচং এ জননেতা ইকবাল হোসেন খান একটা ব্র্যান্ড। যার গ্রহনযোগত্যা এবং জনপ্রিয়তা সব শ্রেণী-পেশা-ধর্ম-বর্ণ-বয়সের মানুষের মাঝে আকাশচুম্বী।

উপজেলাজুড়ে একজন সফল পঞ্চায়েত ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ইকবাল হোসেন খান। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে গুরুত্বপুর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। বিগত দিনের কর্মকান্ড মূল্যায়ন করলে এই নির্বাচনে তার বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে জানিয়েছেন তৃণমূলের নেতাকর্মী তথা ভোটাররা।

ছবি : নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ইকবাল হোসেন খান ।

এই বিষয়ে ইকবাল হোসেন খান বানিয়াচং মিররকে জানান, রাজনৈতিক পরিবারের মধ্যেই আমার বেড়ে উঠা। সাধারণ মানুষের চাহিদা কি সেটা আমার কাছে স্পষ্ট। আমি নিজের জন্য নয়, কাজ করে যাচ্ছি সাধারণ মানুষের জন্য। তিনি আরো বলেন, নেতা নয় একজন সেবক হিসেবে মানুষের জন্য কাজ করবো। আমি সব সময়ই তৃণমূলের প্রার্থী।

আমার কাছে কোন দল মত পার্থক্য নাই। সবার হয়ে আমি কাজ করি। বিগত নির্বাচনে উপজেলাবাসী আমাকে মূল্যায়ন করেছিলেন। তবে নির্বাচিত হতে পারিনি। এবারের পরিবেশ ভিন্ন। আশা করছি উপজেলাবাসী আগামী ৮মে অনুষ্ঠিতব্য বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমাকে তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন।